India's Non-Personal Data (NPD) framework

India's Non-Personal Data (NPD) framework

Knowledge repo, archives and collaborations

Sankarshan Mukhopadhyay

Sankarshan Mukhopadhyay

@sankarshan

সমষ্টিগত তথ্যের প্রস্তাবিত কাঠামো: গোড়ার-কথা

Submitted Feb 16, 2021

সমষ্টিগত তথ্যের প্রস্তাবিত কাঠামো: গোড়ার-কথা

ব্যক্তিগত তথ্যকে ঘিরে একজন ব্যক্তিমানুষের স্বাধীনতা যাতে রক্ষিত হয় তার স্বার্থেই তাকে নিয়ন্ত্রণ করার দরকার পড়ে -- কারণ, তথ্য একটা বিপজ্জনক উপাদান। প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য আমাদের কাছে ধার্য হয় ব্যক্তিগত তথ্য হিসাবে। (ব্যক্তিগত তথ্যকে ঘিরে একজন ব্যক্তিমানুষের স্বাধীনতা যাতে রক্ষিত হয় তার স্বার্থেই তাকে নিয়ন্ত্রণ করার দরকার পড়ে -- তথ্য একটা বিপজ্জনক উপাদান।)

যা ব্যক্তিগত তথ্য নয় সেইসব তথ্যকেই সমষ্টিগত তথ্য (এনপিডি বা নন-পার্সোনাল ডেটা) বলে ধার্য করা হয়। এই রকম সমষ্টিগত তথ্যের একটা উদাহরণ যানচলাচল বিষয়ক তথ্য। যার মধ্যে আছে নগরের যানচলাচলের ছক, একটি স্থান থেকে অন্য আর একটি স্থান অব্দি যেতে কত সময় লাগে, ইত্যাদি। উবার (Uber)-এর মত সংস্থারা এই তথ্য জোগাড় করে – উবার যারা ব্যবহার করে তারাই এই তথ্য যোগায়। এই সংগৃহীত তথ্য, বা সেই তথ্য থেকে তৈরি হওয়া নানা অন্তর্দৃষ্টি ও ধারণা – এটাই সমষ্টিগত তথ্য বা এনপিডি। সংগৃহীত এই তথ্য বাজারের প্রতিযোগিতায় অন্য সংস্থাদের তুলনায় একটি বাড়তি সুবিধা দেয় উবার-কে। ই-কমার্স, খাদ্য-সরবরাহ ইত্যাদি অন্যান্য এলাকাতেও এই জাতীয় উদাহরণ আছে।

সমষ্টিগত তথ্যের কিছু দিক ইতিমধ্যেই অন্তর্ভুক্ত করেছে ব্যক্তিগত-তথ্য-সুরক্ষা-বিল (পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল বা পিডিপিবি) যা দিয়ে সরকার তার উন্নয়ন বা পরিকল্পনার প্রয়োজনে, সমষ্টিগত তথ্য (এনপিডি) দাবি করতে পারে সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে। সমষ্টিগত তথ্য সুরক্ষা বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ আইন বিধিবদ্ধ ভাবে গৃহীত হওয়ার আগেই সমষ্টিগত তথ্য বিষয়ক বিবৃতির ব্যাপারে সংস্থাগুলির একটি সচেতনতা প্রয়োজন। কারণ, সমষ্টিগত তথ্য নীতি অনুযায়ী চলা মানে বর্তমান কাঠামোগুলোকে এবং ব্যবসাগত প্রক্রিয়াগুলোকে নতুন করে বানিয়ে নেওয়ার দরকার পরবে । সমষ্টিগত তথ্যের নিয়ন্ত্রণের প্রভাব পড়বে স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলির বাজার-চলো যুদ্ধনীতির উপরেও, বিশেষ করে ‘উচ্চ-বৃদ্ধি’ সংস্থাদের ক্ষেত্রে।

সমষ্টিগত তথ্যের বিভাগসমূহ

  1. সর্বজনীন সমষ্টিগত তথ্য - এই সকল তথ্য, হয় সরকারী প্রচেষ্টায় প্রস্তুত করা হয় নয়ত বা করদাতার অর্থের দ্বারা অর্থায়ন করা হয়। এর ফলে এই তথ্য সমগ্রের উপর সমাজের প্রাথমিক দাবি থাকে। যে সকল তথ্য সমগ্র (ডেটাসেট) সরকারের তথ্য পোর্টাল data.gov.in থেকে উপলব্ধ হয় সেগুলি এই বিভাযনের আওতায় পড়ে। এই তথ্যকে সর্বজনীন সমষ্টিগত তথ্য হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে, সরকার অন্যান্য বিভাগগুলিকে তাদের ডেটাসেটগুলি উন্মুক্ত করতে উৎসাহিত করে, যা শেষ পর্যন্ত উদ্ভাবনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে।
  2. ব্যক্তিগত সমষ্টিগত তথ্য - এই সব তথ্যের উৎস হয় সাধারণ সংস্থা বা স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলি থেকে । তাদের ঐ তথ্য সমগ্র, হয়ত অপরিবর্তিত অবস্থায় সরকার বা প্রতিযোগীদের সাথে ভাগাভাগি করতে প্রয়জনিয়ত হতে পারে।
    অপরিবর্তিত ও প্রক্রিয়াজাত তথ্যের সমষ্টিগত তথ্যের প্রস্তাবিত কাঠামো ইচ্ছাকৃতভাবে অস্পষ্ট। যদিও এই প্রস্তাব অনুযায়ী গাণিতিক পরিভাষা (অ্যালগরিদম) ও মালিকানাযুক্ত তথ্য ভাগাভাগি করার প্রয়োজন নেই, তবেও অপরিবর্তিত তথ্য থেকে এই সংস্থারগুলির বিষয়ে অনেক অন্তর্দৃষ্টি পাওয়া সম্ভব।
  3. সম্প্রদায়ের সমষ্টিগত তথ্য - নিজেদের সম্প্রদায়ের বিকাশের উদ্দেশ্যে, আবাসিক কল্যাণ সমিতি (আরডাব্লুএ), উপজাতি, কোনও গ্রামের মানুষ বা কোনও ঘটনায় আক্রান্ত মানুষ তাঁদের নিজেদের সম্পর্কে সমষ্টিগত তথ্য দাবি করতে পারে। তথ্যের এই দাবিকে কেন্দ্র করে বিবাদ সৃষ্টি হওয়া অসম্ভব নয়। এটি প্রতিটি সম্প্রদায়ের বিরোধী দাবীগুলি কীভাবে পরিপূরণ করা যায় তা নির্ধারণকারী সংস্থাগুলির জন্য বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করবে।

এনপিডি নিয়ন্ত্রণের যৌক্তিকতা হচ্ছে প্রযুক্তিবিদ্যার বড় সংস্থাদের শাসন করা। সরকার ঐ বড় সংস্থাদের তাদের তথ্য সমগ্র খুলতে এবং ছোট সংস্থাদের সাথে তাদের অন্তর্দৃষ্টি ভাগাভাগি করতে বাধ্য করে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা তৈরি করার আশাবাদী, যার ফলে ‘একটি সুষম প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্র তৈরি হবে’।

সমষ্টিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণের আরেকটি উদ্দেশ্য জনসাধারণের মঙ্গল উন্নীত করা। এই প্রস্তাবের অধীনে বড় সংস্থাগুলি যেই বেনামেযুক্ত সমষ্টিগত তথ্য সমগ্র খুলবে সেই তথ্য 'সম্প্রদায়গুলির উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ উদ্দেশ্য হল "ভারতের নাগরিক এবং সম্প্রদায়ের জন্য অর্থনৈতিক সুবিধা " এবং নিশ্চিত করা যে "প্রক্রিয়াকরণ থেকে প্রাপ্ত সুবিধাগুলি কেবল এই সংস্থাগুলির নয়, ভারত ও সম্প্রদায়েরও উপার্জিত হয়।”

তবে এই প্রতিবেদনটি সংস্থাগুলিকে তাদের স্বত্বাধিকারী তথ্য সমগ্রকে কপিরাইট আইনের অধীনে সুরক্ষিত করার অনুমতি দেয়। এর ফলে জনসাধারণের কাছে উপলব্ধ তথ্য সমগ্রের সংখ্যা এবং গুণগতমান হ্রাস পায়।

সমষ্টিগত তথ্যের নিয়ন্ত্রণ : এ যাবত সমষ্টিগত তথ্যের নিয়ন্ত্রণের কোন ব্যাবস্থা ছিল না। এই সংস্থাগুলিতে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নিয়মপালনের প্রয়োজনীয়তার জন্য ঝুঁকি নির্ধারণ এবং ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণ করার প্রক্রিয়া রয়েছে। এখন, সমষ্টিগত তথ্যের জন্যও সংস্থাগুলিকেও এই প্রক্রিয়া করতে হবে।

প্রায় সকল সংস্থাগুলির অভ্যন্তরে সমষ্টিগত তথ্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি পাবলিক ডোমেনে উপলব্ধ। এটি সমষ্টিগত তথ্যের জন্য সম্মতি আরও কঠিন করে তোলে। বেশিরভাগ সংস্থা এই প্রক্রিয়ার জন্য অপ্রস্তুত।

সমষ্টিগত তথ্য প্রস্তাবের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি:

  1. তথ্য ভাগাভাগি ও বিতরণ করা: সংস্থাগুলিকে তাদের তথ্য অন্যান্য সংস্থার সাথে বা সরকারের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে হবে। একইসাথে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে অন্যান্য কোন সংস্থার সাথে এই তথ্য ভাগ করা হবে কিন্তু সরকারকে কখন এই তথ্য বা অন্তর্দৃষ্টির অংশের ভাগ দিতে হবে এই নিয়ে সমষ্টিগত তথ্যের প্রস্তাবটি অস্পষ্ট।
  2. তথ্য ব্যবসায়ের নথিকরণের প্রয়োজনীয়তা: একটি নির্দিষ্ট ব্যাবসায়িক আয়তনের উপরে সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ভারতে ‘ডেটা বিজনেস’ বা তথ্য ব্যবসায়ী হিসাবে নথিভুক্ত করতে হয়। সংস্থাগুলির ডেটা বিজনেস হিসাবে নিবন্ধন মোট আয়ের পরিমাণ, প্রতিষ্ঠানটি কটি গ্রাহক / পরিবার / ডিভাইস পরিচালিত করছে , গ্রাহকদের তথ্য থেকে প্রাপ্ত আয়ের শতাংশের মতো মানদণ্ডের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে।
    ‘ডেটা বিজনেস’ হিসাবে নথিভুক্ত করতে সংস্থাগুলিকে অবশ্যই ব্যবসায়ের পরিচিতি বা আইডি, ব্যবসায়ের নাম, যুক্ত ব্র্যান্ডের নাম, মোটামুটি ডেটা ট্র্যাফিক এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা, রেকর্ডস এবং ডেটা, সরবরাহ করতে হবে; ডেটা বিজনেসের প্রকৃতি, ডেটা সংগ্রহের ধরণ, সমষ্টি, প্রক্রিয়াকরণ, ব্যবহার, বিক্রয়, ডেটা-ভিত্তিক পরিষেবাদি বিকাশ ইত্যাদি অনেক তথ্যও প্রয়োজনীয়।
    প্রতিটি সংস্থাকে ডেটা বিজনেস হিসাবে নথিভুক্ত হওয়া মানে তাদের সকল তথ্যের কত ভাগ সমষ্টিগত তথ্যের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে তারও নির্ধারণ করতে হবে এবং রেকর্ডস রাখতে হবে।
  3. মেটাডেটা ডিরেক্টরি অবদান: ডেটা বিজনেসগুলিকে তাদের দ্বারা সংগৃহীত ডাটাসেটগুলির মেটাডেটা, অ-ব্যক্তিগত তথ্য কর্তৃপক্ষের (এনপিডিএ) সাথে ভাগ করতে হবে। এই মেটাডেটা ডিরেক্টরিটি উন্মুক্ত অ্যাক্সেসের অধীনে উপলব্ধ হবে।
  4. উচ্চ মানের ডেটাসেটস (এইচভিডি) হ’ল এমন ডেটাসেট যা জনসাধারণের এবং সম্প্রদায়ের উপকারে আসবে। এইচভিডিগুলির ডাটাসেটগুলি পূর্বনির্ধারিত থাকে। ডেটা ট্রাস্টির ভূমিকায় একটি সরকারী বা অলাভজনক বেসরকারী সংস্থা, এনপিডিএর কাছে এইচভিডি তৈরির জন্য অনুরোধ করতে পারে। প্রতিবেদনে কাঁচা, সমষ্টিত এবং অনুমিত ডেটা স্তরে এইচভিডি তৈরির জন্য এনপিডির গ্রানুলারিটি সংগ্রহ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
  5. ডেটা ট্রাস্টি বিভাগীয় ৮ কোম্পানি সহ সরকারী বা অলাভজনক বেসরকারী সংস্থা হতে পারে। তারা এইচভিডি তৈরি, রক্ষণাবেক্ষণ এবং ভাগ করে নেওয়ার জন্য দায়ী।
    একটি সম্প্রদায়ের একদল সদস্যও ডেটা ট্রাস্টি তৈরি করতে এবং এইচভিডি হোস্ট করতে একত্রিত হতে পারে।
    এইচভিডিগুলি কেবলমাত্র সম্প্রদায়ের স্বার্থে ব্যবহৃত হতে হবে এবং এনপিডি পুনরায় সনাক্তকরণের ফলে যাতে কোনও ক্ষতি হয় না তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ডেটা ট্রাস্টিদের (‘duty of care’) ।
  6. ডেটা প্রসেসর সেই সকল সংস্থাগুলি যারা কোনও ডেটা কাস্টোডিয়ানের জন্য এনপিডি প্রসেস করে, যেমন, সিএসপি, এসএএস সরবরাহকারী, ইত্যাদি। ডেটা প্রসেসরগুলি তাদের গ্রাহকদের অন্তর্গত মেটাডেটা ভাগ করার জন্য দায়বদ্ধ নয়।
  7. ডেটা রিকোয়েস্টার : ভারতে নথিভুক্ত কেবলমাত্র সরকারী বা বেসরকারী সংস্থা এইচভিডিগুলিতে থাকা ডেটাসেটগুলিতে উপলব্ধ করার জন্য ডেটা ট্রাস্টিদের অনুরোধ করতে পারে। স্বতন্ত্র ব্যক্তিরা ডেটা রিকোয়েস্টার হতে পারেন না।
  8. ডেটা প্রিন্সিপাল: এনপিডির প্রথম সংস্করণে যে ব্যক্তি, সত্তা বা সম্প্রদায়ের সাথে ডেটা সম্পর্কিত থাকে, তাকেই ডেটা প্রিন্সিপাল বলে সনাক্ত করে। সংশোধিত, নতুন এনপিডি রিপোর্টে ডেটা প্রিন্সিপালকে সরানো হয়েছে । নতুন রিপোর্ট । নতুন রিপোর্ট বলে যে একবার কোনও ব্যক্তিগত তথ্য যখন অজ্ঞাতনামে পরিণত হয়, বা ডেটা যদি কোনও ব্যক্তি ব্যতীত অন্য তথ্যের সাথে সম্পর্কিত হয় (ট্র্যাফিকের বিশদ, প্রাকৃতিক ঘটনা) তবে সেই ডেটার কোন ডেটা প্রিন্সিপাল নেই। এছাড়া একটি সম্প্রদায়ও এনপিডি - র উপর অধিকার প্রয়োগ করতে পারে, এনপিডির স্বতন্ত্র অধিকার প্রত্যাহার করে।

এনপিডিএ বৈধ ডেটা ভাগ করে নেওয়ার অনুরোধগুলিকে সহজ করবে, ডেটা ভাগ করে নেওয়ার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ এবং তদারকি করবে, এবং বাজারের অসফল্যতার মোকাবেলা করবে। এনপিডিএ -তে প্রতিনিধি হিসাবে থাকবেন শিল্প, ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ (ডিপিএ), ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন (সিসিআই) ইত্যাদি থেকে প্রতিনিধি । সেক্টরাল নিয়ন্ত্রকরা এনপিডিএ অতিরিক্ত ডেটা প্রবিধান তৈরি করতে পারে।

প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা এবং নতুনত্বের ক্ষয়: এনপিডির মাধ্যমে প্রকাশিত হবে, যে এই সংস্থাগুলি কীভাবে পরিচালনা করে এবং তার প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাগুলির অন্তর্দৃষ্টি। উদাহরণস্বরূপ, উবার এনপিডি দেখে নিজেদের রাইডগুলির জন্য মূল্য কাঠামো নির্ধারণ করে। যখন সরকার বড় সংস্থাগুলি তাদের এনপিডি ছোট সংস্থাগুলির সাথে ভাগ করে নেওয়ার আদেশ দেবে তখন এই প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাটি হ্রাস পাবে।

সমষ্টিগত তথ্য প্রস্তাবের অধীনে বিভিন্ন বিষয়ে ট্রাস্ট এবং সরকারের ভূমিকার বৃদ্ধি হবে, যেমন ডাটা অ্যাক্সেসের জন্য জামিনদার হিসাবে, তথ্য যাচাই করা এবং প্রকৃতপক্ষে যে সেই তথ্য সর্বজনীন উদ্দেশ্য ব্যবহৃত হচ্ছে, তা যাচাই করা, এবং দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য অবদানের মাধ্যমে । এতে বাস্তবাযনের সময় অসুবিধার সৃষ্টি হতে পারে । পিডিপি বিলের মাধ্যমে ট্রাস্টি এবং সরকারের ভূমিকা এমনিতেই বৃদ্ধি পেয়েছে, গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা রক্ষার ভিত্তিতে অনুরূপ ইস্যুগুলির জন্য।

ব্যবসায়িক বুদ্ধিমত্তার কমপক্ষে তিনটি স্তর রয়েছে - অপরিশোধিত তথ্য, সেই তথ্যের ভিত্তিতে নির্মাণ করা প্রক্রিয়া এবং তথ্য থেকে উপলব্ধ অন্তর্দৃষ্টি। প্রায়শই এটি বুঝে ওঠা কঠিন যে এই তিনটি স্তরের মধ্যে কোথায় তথ্য রয়েছে। এই বিষয়টি আরও জটিল এই কারণে যে এনপিডি কাঠামোটি থেকে বোঝা যায়না যে ঠিক কোন স্তরের তথ্যসূচনা সরকার বা অন্যান্য সংস্থার সাথে ভাগ করা উচিত।

এনপিডি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে সংস্থাগুলি সরকারের সাথে ডেটা ভাগ করবে এবং কোন সত্তার সাথে কোন ডেটা ভাগ করা হবে তা সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। এটি বাস্তুতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ ও তদারকি করার জন্য সরকারকে অবস্থান দেয়।

প্রস্তাবিত এনপিডি কাঠামোটি তাই ভারতে ডেটা ইকোসিস্টেমকে আমূল রূপান্তরিত করবে।

তথ্যসূত্র:

This Bengali translation of the English text has been contributed by Dipankar Das and Sankarshan Mukhopadhyay on behalf of the Ankur.org.in. The text has been edited and improved for readability by Torsha Sarkar.

Comments

{{ gettext('Login to leave a comment') }}

{{ gettext('Post a comment…') }}
{{ gettext('New comment') }}
{{ formTitle }}

{{ errorMsg }}

{{ gettext('No comments posted yet') }}

Hosted by

Deep dives into privacy and security, and understanding needs of the Indian tech ecosystem through guides, research, collaboration, events and conferences. Sponsors: Privacy Mode’s programmes are sponsored by: more